কিডনিতে পাথর এর লক্ষণ এবং করণীয়

কিডনিতে পাথর এর লক্ষণ এবং করণীয়

কিডনিতে পাথর এর লক্ষণ এবং করণীয়

আপনারা অনেকেই হয়তো রেনাল স্টনে বা কিডনিতে পাথরের ব্যাপারে শুনেছেন। কিন্তু এ রেনাল স্টনে বা কিডনির পাথর আসলে কি? রেনাল স্টোন উৎপন্ন হয় কি কি ধরনের অনুষ্ঠান হয় এবং রেনাল স্টোন হলে সে ক্ষেত্রে কি কি সাইন্সে নিতম্ব ফিচারস ডেভলপ করে সেই সব বিষয়ে আজ আলোচনা করব।

আজকের যে বিষয়ে আলোচনা করব সেটি হল কিডনিতে পাথর এর লক্ষণ হলে কি কি করণীয় ।

আজকের বিষয়ে আসা যাক কি হচ্ছে এমন একটি অর্গান আমাদের শরীরের যেটি আমাদের শরীরের বিভিন্ন বেস্ট প্রডাক্ট কে নির্গত করতে যে রকম সাহায্য করে। কিন্তু এটি আমাদের শরীরের আরো বিভিন্ন ভাইটাল কাজ কিন্তু করে থাকে। তার মধ্যে একটি হলো ভিটামিন ডি-এর অ্যাক্টিভেশন তথা ক্যালসিয়ামের আবসর্পশন।

এরিথ্রোপোয়েটিন নামক কম্পাউন্ড সেনসিটিভিটিস করা যেটি আমাদের হিমোগ্লোবিন তৈরিতে সাহায্য করে। এ রকম আরো বিভিন্ন কাজ আছে কিন্তু আমাদের শরীরে কিডনি করে থাকে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে দেখা যায়। যে মানুষের শরীরে বিশেষ পদক্ষেপ নিতে অনেক সময় কিন্তু ছোট ছোট অনেক স্টোন তৈরি হয়। কোনগুলি যেগুলো হয় সেগুলো সাধারণত বিভিন্ন রকম ক্যালসিয়ামের কম্পাউন্ড থেকে তৈরি হতে পারে, অক্সালেট থেকে তৈরি হতে পারে, ক্যালসিয়াম কার্বনেট থেকে তৈরি হতে পারে এ রকম বিভিন্ন রকম স্টোন কিন্তু পড়তে পারে।

ইনেশিয়ালী এগুলো ছোট ছোট কনা হিসেবে তৈরী হয় এবং পরবর্তীকালে যখন ক্রমাগত এগুলো প্রোডাকশন বাড়তে থাকে। তখন কিন্তু আস্তে আস্তে সেই ছোট ছোট কণাগুলি একসাথে  এগ্রিকেট হয়ে বড় আকারের স্টোন তৈরি হতে পারে। কিন্তু বড় স্তনের আকার ধারণ করে সাধারণত ৬ মিলিমিটারের কম ব্যর্থ যুক্ত স্টোন যখন তৈরি হয় অনেক ক্ষেত্রে কিন্তু সেটি ইউরিন এর মাধ্যমে আমাদের শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। আমরা কিন্তু সেটা টেরও পায় না।

সাধারণত এই স্টোন যখন ফন্ট করে কিডনিতেই থাকে তখন কিন্তু কোন সিন্টমিই প্রডিউস করে না কিন্তু সমস্যা তখনই হয় যখন কিডনি থেকে সরে যায় এবং থাকে যার মাধ্যমে কিডনি থেকে ইউরিনারি ব্লাডার এর মধ্যে ইউরিন আছে সেই ইউরেটারের চারটি কোষানের মধ্যে কনস্ট্রিকশন থাকে অর্থাৎ সেই স্থানের কিন্তু ব্যসার্ধ অনেক কম হলে কি হয় তার ফলে কি হয়। যখন এই ইউরেটারের মধ্যে দিয়ে পাস করতে চায় সেটা অনেক সময় কিন্তু এই কনস্ট্রাকশনের জায়গাগুলিতে এসে আটকে যায় এবং তার ফলে সেই সমস্ত জায়গায় ক্ষত হয় ইনফ্লামেশন হয় এবং বিভিন্ন রকম সাইন সিন্টম ডেভলপ করে।

সিমটম এর ব্যাপারে অবশ্যই আলোচনা করব কিন্তু তার আগে আমাদের একটু জেনে নিতে হবে যে কাদের কিডনি স্টোন হওয়ার সম্ভাবনা নরমাল মানুষের থেকে অনেকটাই বেশি সবথেকে কমন সেই সমস্ত ব্যক্তিদের মধ্যে স্টোন দেখা যায়। যারা জল কম পান করেন অর্থাৎ যাদের জল পান করার জন্য যাদের ইউরিনে স্পেসিফিক গ্র্যাভিটি বেড়ে যায় এবং স্পেসিফিক গ্রাভিটি বেড়ে যাওয়ার জন্য সেই ক্ষেত্রে ইউরিন এর মধ্যে যে সমস্ত মিনারেলস গুলি থাকে। সেগুলো খুব সহজেই প্রেসিডেন্টের হয় এবং প্রেসিডেন্টর হওয়ার ফলেই সেই সমস্ত প্রেসিডেন্ট  এলিমেন্ট কিন্তু আস্তে আস্তে স্টোনের আকার ধারণ করে।

পরবর্তী রিস ফ্যাক্টরটি হল ফ্যামিলি হিস্ট্রি অথবা পার্সোনাল হিস্ট্রি অর্থাৎ আপনার ফ্যামিলিতে যদি কারো রেনাল স্টন থাকে। বিশেষ করে বাবা-মার রেনাল হয়ে। থাকে সেক্ষেত্রে কিন্তু তার রেনাল স্টোন হওয়ার সম্ভাবনা বেশি এবং পার্সোনালিটি বলতে কারোর যদি একবার ইনস্টল ডেভেলপ করে থাকে পরবর্তীকালে কিন্তু তার আবার রেনাল স্টনে ডেভলপ করার চান্স অনেকটাই বেড়ে যায়।

যে সমস্ত ব্যক্তিরা প্রতিনিয়ত অতিরিক্ত মাত্রায় প্রোটিন নিয়ে থাকেন বিশেষত কোন প্রাণিজ প্রোটিন মাছ-মাংস। এই জাতীয় খাবার অতিরিক্ত পরিমাণে খেয়ে থাকেন তাদের কিন্তু রেনাল স্টন বা কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই বেশি। যারা অবিস অর্থাৎ যাদের বিএমআই বেশি তাদের ক্ষেত্রে কিন্তু রেনাল স্টন হওয়ার সম্ভাবনা নরমাল মানুষের থেকে একটু বেশি।

যে সমস্ত ব্যক্তিদের কোন গ্যাস্ট্রিক বাইপাস সার্জারি হয়েছে অথবা যাদের কোন ইনফ্লামেটরি বাউল ডিজিজ আছে অথবা যাদের ক্রনিক ডায়রিয়া আছে তাদেরও কিন্তু রেনাল স্টনে পড়ার সম্ভাবনা বাকিদের তুলনায় একটু বেশি। কনস্টিপেশনের জন্য একটি ওষুধ ব্যবহার করা হয় কমনলি সিরাপ হয়। সেই সিরাপে অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে কিছু লেখ যেটি থাকে তাদের মধ্যে কিন্তু ক্যালসিয়ামের পরিমাণ বেশি থাকে যখন কোন মানুষ ডক্টরের পরামর্শ ছাড়াই বহুদিন ধরে এই ধরনের লেকজেটিভ নিয়ে থাকেন এবং সেটি দীর্ঘদিন ধরে যদি তিনি নিতে থাকেন তাহলে কিন্তু তারও কিন্তু রেনাল স্টনে ফ্রম করার সম্ভাবনা থাকে।

কিডনিতে পাথর এর লক্ষণ হলে কি কি সিমটম ডেভলপ করতে পারে। সবথেকে কমিউনিটি সেন্টমি কিডনিতে পাথর আছে কিন্তু কোনো সাইন্স সেন্স নেই। এটা কিন্তু খুব কমন সিনারিও থাকে এবং স্টোনটা যদি কোন একটি নির্দিষ্ট জায়গায় থাকে এবং সেখান থেকে আস্তে আস্তে বড় হয় তা হলে কিন্তু কোন সমস্যা তৈরি করে না। সমস্যা তখনই তৈরি হয় যখন সেই পাথর কিডনি থেকে ডিস্লট হয়ে যায় অর্থাৎ সরে যায়।

সরে যাওয়ার ফলে যেটা হয় কমনলি যেটা হয় তা হল ইউরেটার নালী কিডনি থেকে থেকে ইউরিনারি ব্লাডার আসে। সেই নালীতে চার জায়গায় কনস্ট্রিকশন আছে অর্থাৎ সেই সমস্ত জায়গায় অনেক সংকীর্ণতার ফলে কি হয় যখন এই ইউরিনারি সিস্টেম যখন পাস করে সেই ইউরেটার দিয়ে এই সমস্ত কনস্ট্রাকশনের জায়গাগুলিতে। কিন্তু সেই স্টোন এসে আটকে যেতে পারে অর্থাৎ সেখানে ব্লক হয়ে যেতে পারে এবং ব্লকেজ হওয়ার জন্যই কিন্তু প্রধানত সাইন সিমটম ডেভেলপ করে।

কিডনিতে পাথর এর লক্ষণ হলে কি কি সিমটম ডেভলপ করতে পারে তার মধ্যে সবথেকে কম যেটি সেটি হল হওয়া। এ ব্যথা সাধারণত হয় কোমরের পিছনের দিকে কিডনি যে স্থানে থাকে সেই জায়গায় এই ব্যথাটি হতে থাকে এবং শুধুমাত্র যে সেখানে ব্যথা হয় এমন নয় সেই ব্যথা রেডিয়েট করে। অর্থাৎ কি সেই ব্যথা সেইখান থেকে পেটের তলার দিকে আসতে পারে। ড্রইং ইভেন কুচকি থেকেও পর্যন্ত সেই ব্যথা কিন্তু রেডিট করতে পারে। কিডনীষ্টোনের অবস্ট্রাকশন এজন্য যে ব্যথা হয় সেই ব্যথা কিন্তু খুব শার্পপেইন হয় এবং এর শার্পপেনের ইনটেনসিটি অনেক বেশি হয়। যতক্ষণ সেই ওপস্ট্রাকশন থাকে সেই ব্যথা কিন্তু সহজে রিলিজ হয় না।

প্রসাবের সময় ব্যথা হওয়া এবং জ্বালাপোড়া করা এটি কিন্তু রেনাল স্টনে আরেকটি কমন সিম্পটমস। সিম্পটমস  এর  ওপস্ট্রাকশনের আরেকটি ফিউচার হলো রেডিসকালার ইউরিন বা ব্রাউন কালার ইউরিন। এই ধরনের ইউরিন কোন ব্যক্তি পাশ করতে পারেন  অর্থ্যাৎ যেসকল জায়গায় ইরেকশন করে বিভিন্ন কনস্ট্রাকশনের জায়গাগুলিতে সে সকল জায়গাতে ব্লিডিং হতে পারে।

ফলে কি হয় সেক্ষেত্রে ব্লাড বা আরবিসি চলে আসে ইউরিনে এবং আরবিসি থাকার জন্যই সে ক্ষেত্রে ইউরিনের কালার লাল হতে পারে। অথবা যদি খুব বেশি পরিমাণে ব্লিডিং হয় অথবা দীর্ঘ সময় ধরে যদি ব্লিডিং হয় সে ক্ষেত্রে দেখা যায় যে ইউরিনের কালার ডার্ককালার হতে পারে এবং ব্রাউন কালারের ইউরিন প্রর্যন্ত হতে পারে। ইউরিন স্টোনের জন্য পরবর্তীকালে যখন কোন ইউপিআই ট্রানজাকশন জাতীয় সমস্যা হয় সে ক্ষেত্রে কিন্তু ইউনিয়নের ইউরিন পাস করার ফ্রিকোয়েন্সি অনেকটাই বেড়ে যায় অর্থাৎ সে ব্যক্তির কিন্তু ঘনঘন ইউরিনের বেগ পেতে থাকে এবং যখন ইউরিন পাস করেন তিনি কিন্তু অল্প এমাউন্ট এ ইউরিন পাস করে। এই ধরনের অবস্ট্রাকশন হয়ে থাকে তখন কিন্তু সেই ব্যথা হওয়ার সাথে বা সেই রকম কালার ইউরিন পাস করার সাথে সাথে সেই ব্যক্তির কিন্তু বমি বমি ভাব এবং বমি বা বমি হতে থাকে।

আরও পড়ুন-

ক্যান্সারের কমন লক্ষণ সমূহ গুলো যে ভাবে বুঝবেন

এই ধরনের সমস্যা কিন্তু খুব কম কমলি এসোসিয়েটেড থাকে অর্থাৎ জ্বর আসতে পারে তার সাথে কিন্তু কাপনিও দিতে পারে এখন প্রশ্ন হল যদি কোন ব্যক্তি রেনাল স্টনে থাকে অর্থাৎ কিডনিতে পাথর থাকে তাঁর কি করণীয়

অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে অনেকের ইন্সিডেন্ট কিন্তু এই রেনাল স্টনে ধরা পড়ে বিভিন্ন ইনভেস্টিগেশন এর ক্ষেত্রে। যেমন ধরুন কোন একটি অ্যাপ ডোমেইনের এক্সরে করা হয়েছে অন্য কোন কারণে কিন্তু সেই এক্সপিতে কিন্তু টেনাসফার ধরা পড়েছে। সেই সমস্ত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে অনেকেই  ট্রিটমেন্ট থাকেন অথবা তারা অবজারভেশনে থাকেন। কিন্তু কোন কোন ক্ষেত্রে তাদের কিছু যদি মর্নিং সাইন ডেভেলপ করে সেক্ষেত্রে তাদের ডক্টরের পরামর্শ অবশ্যই নেওয়া উচিত

যে সিমটম গুলো নিয়ে কথা বললাম অর্থাৎ যে সিমটম গুলো সাধারণত কনস্ট্রাকশনের ফিচার যেমন ধরুন কোন ব্যক্তির হঠাৎ করেই খুব শার্প পেইন শুরু হয়েছে এবং সেই ব্যথা কোন কার কোন পেইন কিলার নেওয়ার পরেও যদি রিলিজ না হওয়া এবং সেই ব্যথা কমানো বাড়তে থাকে যদি তার জ্বর তার সাথে কাপুনি দেয়।

সে রকম ক্ষেত্রে অথবা তার ইউরিন এর সাথে এরকম করছে অর্থাৎ রেডিশ ব্রাউন কলার ইউরিন পাস করছেন। তার ব্যথা শুরু হয়েছে, তার সাথে নজিয়া ভমিটিং অর্থাৎ বমি বমি ভাব এবং বমি শুরু হয়ে গেছে। এগুলো কিন্তু অস্ত্রে শান এর ফিচার হতে পারে।

যদি কোন ব্যক্তির রেনাল স্টনে ধরা পরে এবং তারপর এই ধরনের কোন ফিচার্ড অবশ্যই কিন্তু তাদের ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিত।

পরবর্তীতে অন্য কোন বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।

3 thoughts on “কিডনিতে পাথর এর লক্ষণ এবং করণীয়

  1. I genuinely savored the work you’ve put forth here. The outline is refined, your authored material trendy, however, you seem to have obtained some trepidation about what you wish to deliver next. Assuredly, I will revisit more regularly, akin to I have nearly all the time, provided you maintain this upswing.

মতামত শেয়ার করুন